ভোকাল কর্ড বা কণ্ঠ্য স্বর অপব্যবহারের কারণ সমূহ

পোস্ট টি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

ভোকাল কর্ড বা কণ্ঠ্য স্বর অপব্যবহার

অধিক জন সমাবেশে, কোলাহল পূর্ণ পরিবেশে জোরে কথা বলা। অতিরিক্ত এবং দীর্ঘ সময় ফোনে কথা বলা। ঘাড় ও কানের মাঝে ফোন চেপে ধরে কথা বলায় ঘাড় ও শব্দযন্ত্রের মাংসপেশীতে টান লাগে। উচ্চস্বরে বা চিৎকার করে কথা বলা। জনসমাবেশে বা বড় লেকচার গ্যালারীতে মাইক ছাড়াই জোরে কথা বলা, এতে ভোকাল কর্ডের উপর বেশি চাপ পড়ে।

কম ক্ষতিকারক কন্ঠনালীর রোগ সমূহ বার বার অথবা দীর্ঘ মেয়াদী কন্ঠনালীর অপব্যবহারে যে ক্ষতি হয় পরবর্তিতে তা কন্ঠনালীর সম্পনের মাত্রার উপর প্রভাব ফেলে এবং কন্ঠনালীতে পলিপ, নডিউল বা সিস্ট হতে পারে। নডিউল সাধারণত কন্ঠ শিল্পীদের মধ্যে বেশী হয়। রাজনীতিবীদ, শিক্ষক, আইনজীবি, অদিক সন্তানের জননী, মসজিদের ইমাম, হকারদের মধ্যে এসব রোগ হতে পারে। চিকিৎসা হলো অপারেশন যেমন মাইক্রোলেরিংগোসকপি বা দূর্বলতা ভোকাল কর্ড প্যারালাইসিস বা দূর্বলতা ভোকাল কর্ড বা ল্যারিংসের নাভ্রের দুর্বলতা ভোকাল কর্ড বা কোন সমস্যার জন্য কন্ঠনালীর পরিবর্তন হতে পারে। ভাইরাস এক দিকের নার্ভ-ই প্যারালাইসিস হয়, দুই দিকের নার্ভ একই সাথে আক্রান্ত হওয়া খুবই বিরল। এক দিকের নার্ভ প্যারালাইসিসের কারণ হচ্ছে ভাইরাল ইনফেকশন, টিউমার, ক্যান্সার ও থাইরয়েড অপারেশন। কন্ঠনালীর প্যারালাইসিসের জন্য ফেঁসফেঁসে আওয়াজ হয় এবং এটি নিঃশ্বাসের সাথে জড়িত। কয়েক মাসের মধ্যে একদিকের প্যারালাইসিস ভাল হয়ে যায়। কোন কোন ক্ষেত্রে ভোকাল কর্ড প্যারালাসিস ভালো হয় না, তখন চিকিৎসা প্রয়োজন হয়।

আরও পড়ুনঃ কানের পর্দা ফেটে গেলে।

গণ সচেতনতায় ডিপিআরসি হসপিটাল লিমিটেড

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

*

15 + one =