কি কি থাকছে বইটিতে-
ফিজিওথেরাপি’র ইতিহাস, রিহেব-ফিজিও কি?
অসংক্রামক রোগের চিকিৎসায় ফিজিওক্যাল থেরাপির ভূমিকা
বাংলাদেশে ফিজিওথেরাপি পেশার একাল- সেকাল
ফিজিথেরাপিস্ট কে?
ফিজিওথেরাপি টেকনোলজিস্ট/টেকনিশিয়ান কে?
ব্যথা ও শারীরিক পঙ্গুত্বে ফিজিওথেরাপি ও পুনর্বাসন চিকিৎসা
অস্থি বৈকল্য ও দৈহিক প্রতিবন্ধীদের পুনর্বাসন
ফিজিওথেরাপিতে সাধারণ ব্যবহৃত পদ্ধতি
নিরাময়কারক ব্যায়াম
অস্থিরোগে ব্যায়ামের প্রয়োজনীয়তা
থেরাপির উদ্দেশ্য ও মূলনীতি
থেরাপির প্রশিক্ষণ পদ্ধতি
রোগীর প্রতি অমূল্য উপদেশ- এ রকম অনেক মূল্যবান তথ্য।
সমস্যা সমাধানে:
মেরুদন্ড ব্যথা, বাত ব্যথা, হাড়ক্ষয় রোগ, মহিলাদের ব্যথায় করনীয়, বাচ্চাদের কি কি কারনে ব্যথা হয়। দাম্পত্ত জীবনে ব্যথা ও হতাশা।
মেরুদন্ডের আঘাত
আন্তঃকশেরুকা চক্র ফলক বহিঃচ্যুত
মেরুদন্ড সংক্রমণ
পলিওমায়েলাটিস রোগাত্তর পক্ষাঘাত
রিউমেটয়েড আর্থ্রাইটিস
কাঁধের অন্যমতা
দুর্ঘটনাস্থলে কর্তব্য
সাইড সুইপ ইনজুরির উদাহরণ স্বরূপ চিত্র
স্বাভাবিক নিয়মে ভাঙা হাড় জোড়া লাগা ও পুনর্গঠনের পদ্ধতি
মহিলাদের হাঁটু ও কোমর এবং বয়স্কদের জয়েন্ট বাতের পরামর্শ
ফেসিয়াল বা বেলস পলসি বা মুখ বেঁকে যাওয়া এবং কোমরে ডিস্ক প্রলেপ
প্যারাইসিস ও চিকিৎসা এবং অস্টিওআর্থ্রাইটিস
ওজন কমানো – এরকম জানা অজানা প্রায় শতাধিক মূল্যবান উপদেশ ও কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার উপায় সমূহ।
লেখক পরিচিতি
ব্যক্তিজীবনী
৭ ই ডিসেম্বর ১৯৭৮ ইং সালে চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার মেনাপুর গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রণ করেন। তাহার পিতার নাম মো: বশির উল্যাহ্ প্রধান, যিনি পেশায় একজন শিক্ষক ছিলেন আর মাতা জাহানারা বেগম গৃহিনী।
পড়াশোনা
ডা: প্রধান পঞ্চম ও অষ্টম শ্রেণীতে টেলেন্টপুলে বৃত্তিলাভ পূর্বক ১৯৯৪ ইং সালে বি এম হাই স্কুল চাঁদপুর থেকে স্টার মার্কসহ এস.এস.সি ও ১৯৯৬ ইং সালে বিএএফ শাহীন কলেজ কুর্মিটোলা ঢাকা থেকে স্টারমার্ক সহ এইচ.এস.সি পাশ করেন। তারপর ২০০০ সালে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল থেকে ও পুণর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) হতে ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা বিজ্ঞানে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন যাহা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিসিন ফ্যাকাল্টির অধীভূক্ত।
কর্মজীবন
তিনি কর্মজীবন শুরু করেন ২০০৪ সালে লেকচারার হিসেবে বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজে যোগদান করেন। চিকিৎসা বিজ্ঞানে শিক্ষতার পাশাপাশি তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন মেডিকেল সেন্টারে কনসালটেন্ট হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তিতে ভারত হতে এমডি (ফিজিও) ও পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেন। তাহার গবেষণার বিষয় ছিল শহর ও গ্রামের মানুষদের মেরুদন্ড ব্যথার উপর বর্তমানে মাস্টার্স ইন ডিজএবিলিটি ম্যানেজমেন্ট এন্ড রিহেবিলিটেশন (ফেলো)। তিনি চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভিন্ন দেশি বিদেশী জার্নালে বহু নিবন্ধন প্রকাশ করেন।
ছাত্রজীবন থেকেই তিনি বিভিন্ন পত্রপত্রিকা, রেডিও, টেলিভিশনে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান করে আসছেন। তিনি বিভিন্ন সাংস্কৃতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত।
ডা. প্রধান বাংলাদেশ ফিজিওথেরাপি এসোসিয়েশনের প্রতিষ্ঠাতা সহ সভাপতি। বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনসহ বিভিন্ন স্পোর্টস প্রতিষ্ঠান ও মেডিসিনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে কাজ করে আসছেন। তিনি ভারত, নেপাল, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইউরোপসহ বিভিন্ন দেশি বিদেশী চিকিৎসক সেমিনারে নিবন্ধন পাঠ করেন।
বর্তমানে ডা. মো. সফিউল্যাহ প্রধান ঢাকা পেইন ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহেবিলিটেশন সেন্টার (ডিপিআরসি হাসপাতাল ও ডায়াগনেস্টিক ল্যাব) ও বাংলাদেশ পেইন এন্ড পেরালাইসিস রিহেবিলিটেশন সেন্টার (বিপিআরসি) তে কনসালটেন্ট হিসেবে কর্মরত।
তাছাড়া বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা, বেতার, রেডিও-টেলিভিশনে চিকিৎসা সংক্রান্ত বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ও বই, আর্টিকেল প্রকাশ করছেন।
ডা. প্রধান ডিপিআরসি মিডিয়া (বিডিটুডেস ও মেডিকেলবিডি অনলাইন পত্রিকা) ও ঢাকা টিভির (অনলাইন) চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করে আসছেন।